➤ অসাবধানতাই অগ্নিকান্ডের প্রধান কারণ। তাই অগ্নি প্রতিরোধে সচেতন হোন।
➤ রান্নার পর চুলার আগুন সম্পূর্ণ নিভিয়ে ফেলুন।
➤ বিড়ি বা সিগারেটের জলন্ত অংশ নিভিয়ে নিরাপদ স্থানে ফেলুন।
➤ ছোট ছেলে মেয়েদের আগুন নিয়ে খেলা থেকে বিরত রাখুন।
➤ খোলা বাতির ব্যবহার কমিয়ে দিন।
➤ দরজা জানালা বন্ধ রেখে গ্যাসের চুলা জ্বালানো অত্যন্ত বিপজ্জনক, সুতরাং গ্যাসের চুলা জ্বালানোর আগে অবশ্যই দরজা জানালা খুলে দিন।
➤ রান্না শেষ হলে চুলার চাবি ভাল করে বন্ধ করে দিন।
➤ অভিজ্ঞ ইলেকট্রিশিয়ান দ্বারা নিয়মিত ভবনের বৈদ্যুতিক কেবল ও ফিটিংস পরীক্ষা করুন।
➤ ত্রুটিপূর্ণ বৈদ্যুতিক ফিটিংস দ্রুত বদলে ফেলুন।
➤ হাতের কাছে সবসময় দুই বালতি পানি বা বালু মজুদ রাখুন।
➤ বাসগৃহ, কারখানা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিনির্বাপণী যন্ত্রপাতি স্থাপন করুন এবং প্রয়োজন মুহূর্তে তা ব্যবহার করুন।
➤ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স হতে অগ্নি প্রতিরোধ, অগ্নি নির্বাপণ, উদ্ধার ও প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ে মৌলিক প্রশিক্ষণ গ্রহণ করুন।
➤ প্রতিটি শিল্প কারখানা ও সরকারি-বেসরকারি ভবনে অগ্নি প্রতিরোধ ও নির্বাপন আইন, ২০০৩ অনুযায়ী অগ্নি প্রতিরোধ ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করুন।
➤ স্থানীয় ফায়ার স্টেশনের ফোন নম্বর সংরক্ষণ করুন এবং যে কোনো জরুরী অবস্থায় সাহায্যের জন্য সংবাদ দিন।
➤ জরুরী রোগি পরিবহণে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের এ্যাম্বুলেন্স সেবা গ্রহণ করুন।
No comments:
New comments are not allowed.